এসএসসি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)    সাজেশন ২০২২


এস এস সি ২০২২আইসিটি সিলেবাস ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন

ফাইবারের গঠন ও উপাদান

ফাইবারের অন্তরক পদার্থ হিসেবে  সিলিকা এবং মাল্টিকম্পানেন্ট কাচ ব্যাবহার করা হয় । এই সব অন্তরক পদার্থের উল্লেখযোগ্য  বৈশিষ্ট  নিচে দেওয়া হলো

১। শক্তির অপচয় কম হয় ।

২।রাসায়নিক নিষ্ক্রিয়তা ।

৩।সহজ প্রক্রিয়া করন ও যোগ্যতা ।

৪। অতি সচ্ছতা ।

৫। দ্রুত ডেটা আদন প্রদানে  সক্ষম ।

অপটিক্যাল ফাইবার তৈরির বহুল মাল্টি কম্পনেন্ট  কাচগুলো হলো – সোডা , বোরো সিলিকেট ,সোডা অ্যালুমিনা সিলিকেট, সোডালাইম সিলিকেট  ইত্যাদি ।আবার  কখনো ফাইবার ক্ল্যাডিং হিসেবে প্লাস্টিকে ব্যাবহারিত হয়ে থাকে ।

 

ফাইবার অপটিক ক্যাবলের বৈশিষ্ট

১। অত্যাধিক উচ্চ গতির  ডেটা ট্রান্সমিট  করতে পারে ।

২।এটি  ইলেক্ট্রক্যাল সিগন্যালের পরিবর্তে আলোক  সিগন্যাল ট্রান্সমিট করে ।

৩। শক্তির ক্ষয় তুলনা মুলক কম ।

৪।শক্তির অপচয় কম  হয় ।

৫। বিদ্যুত চৌম্বুক প্রভাব  হতে মুক্ত ।

৬। নেট ওয়ার্কের ব্যাকবোন হিসেবে এটি অধিক ব্যাবহারিত  হয়ে থাকে ।

 

ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল  ব্যাবহারের সুবিধা  

১।ডেটা স্থানন্তরের গতি অনেক বেশি

২।  ডেটা স্থানন্তরিত  হয় আলোর গতিতে 

৩।ইহার ওজন খুবি কম ।

৪। ক্যাবলের আয়তন খুবি কম ।

৫। শক্তির ক্ষয়তুলনা মুলক ভাবে  খুবি কম

৬ নির্ভুল ভাবে   ডেটা স্থানন্তরিত   করা যায় ।



ওয়াই – ফাই (Wi Fi)

ওয়াই – ফাই (Wi Fi)  এর  পূর্ননাম হলো  Wireless Fidelity । ওয়াই – ফাই হচ্ছে লোকাল এরিয়া  নেটওয়ার্ক  ব্যাবস্থা  যার সাহায্যে কম্পিউটার এর সাথে সহজেই সংযুক্ত করা যায় ।সাধারনত  ওয়াই- ফাই  যোগাযোগ ব্যাবস্থায় উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সীর  রেডিও ওয়েভ ব্যাবহার করা হয় ।

 

ওয়াই – ফাই (Wi Fi)  এর  বৈশিষ্ট

১ ।  ।সাধারনত  ওয়াই- ফাই  যোগাযোগ ব্যাবস্থায় উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সীর  রেডিও ওয়েভ ব্যাবহার করা হয়

২ ।  Wi Fi ব্যাবহার করে একসাথে অনেকগুলো কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া যায় ।

৩ ।  এটি ওয়ারলেস  LOCAL AREA NETWORK  এর জন্য  1EE802.11  ( INSTITUTE  OF          ELECTRICAL AND ELECTRONICS ENGINEERS)  প্রণীত স্ট্যান্ডার্ড ।

৪। কার্ডলেস টেলিফোনের ন্যায়  বিভিন্ন    পোর্টেবল  ডিভাইস ও ফিক্স ড ডিভাইসের নেটওয়ার্কের ক্ষ্রত্রে  এটি ব্যাবহারিত  হয়

৫।এর কভারেজ এরিয়া একটি কক্ষ , একটি ভবন কিংবা কয়েক কিলোমিটার  এলাকা জুরে হতে পারে  এটি নির্ভর করে তার রাউন্টিং সিস্টেম কতটা শক্তি শালি তার উপর ।

৬। হটস্পতগুলোতে এটি ব্যাবহার করা হয়   কিন্তু এর কভারেজ খুব বেশি এলাকাজুরে পাওয়া যায় না

৭। ওয়াই- ফাই এর পণ্য সমুহ  ওয়াই – ফাই এলায়েন্স এর সনদ প্রাপ্ত

 

ওয়াই- ফাই  এর  ব্যাবহার

১। সীমিত এরিয়ার মধ্যে (Wi Fi)  প্রযুক্তি ব্যাবহার করা সহজ  ।

২।কেবল হটস্পটগুলোতে এটি ব্যাবহার করা যায় ।

৩। ডেটা স্থানন্তরের গতি তুলনামুলক কম ।

৪। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র ও ছাত্রীদের  ব্যাবহারের সুবিধার্থে  পুরো ক্যামপাসে এই প্রযুক্তি ব্যাবহার করা যায়  খুব সহজে ।

৫ বিমান  বন্দরে  হোটেলে  রেস্তরায়  এই প্রযুক্তির  ব্যাবহার ব্যাপক হারে বাড়তেছে।

৬। বিষেশ করে ই ক্লাসরুম  গুলোর জন্য এটি খুবই জরুরী একটি প্রযুক্তি এই ওয়াই – ফাই

৭। এছাও ইন্টারনেট  যারা খুব বেশি ব্যাবহার করে  অর্থাত যারা সারাক্ষন ইন্টার নেটের সাথে  যুক্ত     থেকে বি ভিন্ন ধরনের গুরুতব পুর্ন কাজ করে থাকে তাদের জন্য ওয়াই – ফাই  প্রযুক্তি খুবি  গুরুত্ব  পূর্ন ভুমিকা পালন করে থাকে ।


Bluetooth

সাধারণত মাউস কিবোর্ড মোবাইল ফোন অটমেশন ডিভাইস সমূহের

ব্লুটুথ ব্যবহার করা হয়

ব্লুটুথ এর ব্যান্ডউইথ কম 800 কে বি  পিসি

ব্লুটুথ স্বল্প বিদ্যুৎ ব্যবহার করে

ব্লুটুথ স্বল্প নিরাপদ

ব্লুটুথ ডাটা ট্রান্সফারের গতি খুবই কম

 


(Wi Fi)

নোটবুক বা ল্যাপটপ কম্পিউটার ডেক্সটপ কম্পিউটার সার্ভার

মোবাইলফোন সমূহের ওয়াইফাই ব্যবহার করা হয়

ওয়াইফাই এর ব্যান্ডউইথ বেশি 11 এমবিপিএস

ওয়াইফাই অধিক বিদ্যুৎ ব্যবহার করে

এবং ওয়াইফাই হলো অধিক পরিমাণ নিরাপদ




প্রথম প্রজন্ম  First generation-

প্রথম প্রজন্মের মোবাইল ফোন হাজার ১৯৭৩ সালে অ্যানালগ সিস্টেম পোর্টেবল ডিভাইস এর উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছিল। ফোন তৈরির পর থেকে মোবাইল কমিউনিকেশন এক যুগান্তকারী পরিবর্তন সাধিত হয়। হাজার১৯৮১ সালে এন এম টি কর্তৃক ডেনমার্ক ফিনল্যান্ড নরওয়ে সুইডেন এর আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা সহ প্রথম প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক এর তৃতীয় যাত্রা শুরু করেন।.১৯৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বপ্রথম হ্যান্ড হোল্ড বা হাতে নিয়ে ব্যবহারের উপযোগী মোবাইল ফোন ব্যবহার করা হয়।

 

প্রথম প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম এর উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো

১। নেটওয়ার্কে রেডিও সিগন্যাল হিসেবে অ্যানালগ সিস্টেম ব্যবহার করা হয়

সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তির ব্যবহার।

৩। অপেক্ষাকৃত কম ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড এর ব্যবহার

৪। মাইক্রোপ্রসেসর এর ব্যবহার

৫। ওজন বেশি

 

দ্বিতীয় প্রজন্ম Second generation

প্রথম প্রজন্মের অ্যানালগ সিস্টেম মোবাইল ফোন এর পরিবর্তে দ্বিতীয় প্রজন্মের ডিজিটাল মোবাইল নেটওয়ার্ক সিস্টেম চালু হয়।.১৯৯০ সালে ইউরোপে দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয় ট্রান্সমিশন কোয়ালিটি সিস্টেম ক্যাপাসিটি এবং বিশাল এলাকাজুড়ে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার জন্য দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম চালু করা হয়।

 

দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম এর উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো

১। দ্বিতীয় প্রজন্মের ডিজিটাল মোবাইল নেটওয়ার্ক সিস্টেম চালু হয়

২। জিএসএম প্রযুক্তিতে ভয়েস অডিটর প্রেরণ করা সম্ভব

৩। দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের সর্বপ্রথম প্রি-পেইড সিস্টেম চালু

৪। সিগন্যাল উন্নয়নের জন্য ডিজিটাল সিস্টেম ব্যবহার করা হয়

৫। পেজিং সিস্টেম

৬।উচ্চগতিসম্পন্ন ডাটা পারাপার

৭। এসএমএস সার্ভিস শুরু হয়

তৃতীয় প্রজন্ম Third Generation


২০০১সালে জাপানের টোকিওতে  NNT DOCOMO সর্বপ্রথম পরীক্ষামূলকভাবে তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন  বাণিজ্যিকভাবে  ছাড়াই দ্ব্যবহার শুরু হয়। দ্বিতীয় প্রজন্ম থেকে তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের প্রধান প্রযুক্তিগত পার্থক্য হচ্ছে সার্কিট সুইচিং ডেটা ট্রান্সমিশন এর পরিবর্তে প্যাকেট সুইচিং ডেটা ট্রান্সমিশন এর ব্যবহার।.২০০১সালের শেষের দিকে তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন বাণিজ্যিকভাবে  WCDMA প্রযুক্তি ব্যবহার করে কার্যক্রম শুরু করা হয়

 


তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো

১।উচ্চগতিসম্পন্ন অডিটর পারাপার

২। সর্বাধিক টাকা ট্রান্সফারের মোবাইল টেকনোলজি  EDGE 

৩।ডাটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় 2 এমবিপিএস

৪।প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতিতে অতি দ্রুত ছবি আদান-প্রদান করা যায়

৫। মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার এবং মোবাইলের ইউএসবি মডেম সংযোগ ব্যবস্থা চালু।

৬ ইমেইল এবং অন্যান্য ইন্টারনেটভিত্তিক সার্ভিস সেবা প্রদানে সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়

 

এছাড়াও প্রচুর সুযোগ সুযোগ সুবিধা রয়েছে


চতুর্থ প্রজন্ম  FORTH  generation
২০০৯ সালের অক্টবর মাসে চতুর্থ প্রজমের মোবাইল  ফোনের ব্যাবহার  শুরু হয় । চতুর্থ প্রজম্মের মোবাইলের প্রধান বৈশিষ্ট হলো প্যাকেট সুইচিং বা সার্কিট সুইচিং  ডেটা ট্রান্সমিশনের পরিবর্তে  ইন্টারনেট প্রটকল  আইপি ভিত্তিক নেটওয়ার্কের ব্যাবহার । ইন্টারনেট প্রটকল বযাবহার করার ফলে  LAN , WAN , VOIP , INTERNET  ইত্যাদি সিস্টেম প্যাকেট সুইচিং  এর পরিবর্তে  প্রটকল ভিত্তিক ভয়েস ডেটা ট্রান্সমিশন  করা সম্ভব হচ্ছে  এটি ২ জি  ও ৩ জি  এর চেয়ে অধিক উন্নত প্রযুক্তি ।




চতুর্থ প্রজন্ম প্রজন্মের মোবাইল ফোনের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো

১। ডেটা ট্রান্সফার রেট হবে সর্বচ্চ ২০ এম বি পি এস 
২। উন্নত এন্টিনা  সিস্টেম  ও  ওয়ারলেস সিস্টেম  প্বর্তন 
৩। উচ্চ গতির ফ্রিকোয়েনসি 
৪। ত্রি মাত্রিক ছবি প্রদর্শন 
৫। ইউ এস বি পোর্টের মাধ্যমে  সরাসরি  কম্পউটার ব্যাবহার করা যায় 
৬। ইন্টারনেট মডেম ও সিম কার্ড ব্যাবহার করে  সরাসরি  কম্পউটারে ইন্টারনেট এ্যাকসেস করার সুজগ তৈরি ।
৭। ওয়ারলেস ইন্টারনেট সুবিধাসমুহ  আইপ্যাড নামক টযাবলেট ডিভাইসে ব্যাবহার 



এরখম নতুম নতুন তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের ওয়েবসাইট টি ভিসিট করুন ।আপনাদের কোনো অভিযোগ বা কিছু জানতে চাইলে    আমাদের জানাতে পারেন বা কমেন্ট করতে পারেন ।




Post a Comment

Previous Post Next Post