(এম সি কিউ) এবং সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের জন্য
S.I পদ্ধতি
কি?
উত্তরঃ ১৯৬০
সাল থেকে দুনিয়া জোড়া বিভিন্ন রাশির একই রখম একক চালু করার
সিদ্ধান্ত হয় । এককের এই পদ্ধতিকে বলা হয় আন্তর্জাতিক পদ্ধতি । অর্থাৎ(
International Systems Of Units)বা S.I পদ্ধতি । (S.I ) পদ্ধতির একক গুলোর নাম হলো
আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে সাত টি মৌলিক রাশির জন্য সাত টি একক ধরা হয়েছে ।এবং বাকি সকল একক বা একাধিক মৌলিক এককের গুনফল বা ভাগ ফলের ক্ষেত্রে
প্রতি পাদন করা হয়েছে ।
সাতটি মৌলিক একক (এম সি কিউ ) এর জন্য দেওয়া হলো
মৌলিক রাশি |
একক |
দৈর্ঘ |
মিটার |
ভর |
কিলোগ্রাম |
সময় |
সেকেন্ড |
তাপমাত্রা |
কেলভিন |
তড়িৎ প্রবাহ |
অ্যাম্পিয়ার |
দিপন ক্ষমতা |
ক্যান্ডেলা |
পদার্থের পরিমান |
মোল |
তরঙ্গ ও
শব্দ
১।
তরঙ্গ
কি?
উত্তরঃ
কোন স্থিতিস্থাপক মাধ্যমে বিভিন্ন কণার সৃষ্টিগত পর্যায় বৃত্ত কম্পনের ফলে যে আলোড়ন সৃষ্টি
হয় তাকে তরঙ্গ বলে ।
২।
তরঙ্গ
কত
প্রকার
এবং
কি
কি?
উত্তরঃ তরঙ্গ প্রধানত দুই প্রকার । লাম্বিক বা
অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ,আড় বা অনুপ্রস্থ
তরঙ্গ
৩।
কম্পাঙ্ক
কাকে
বলে?
উত্তরঃ
কোন একটি কম্পমান বস্তুকণা 1 সেকেন্ডে যতগুলো পূর্ণ কম্পন সম্পন্ন করে তাকে তার কম্পাঙ্ক বলে ।
৪।
কম্পাঙ্কের
একক
কি?
উত্তরঃ কম্পাঙ্কের একক হচ্ছে হার্টাজ
৫।শব্দ কি?
উত্তরঃ শব্দ হলো শক্তির একটি বিশেষ তরঙ্গ রূপ যা আমাদের কানে
শ্রবণের অনুভূতি যোগায় যার ফলে আমরা যেকোন কিছু শুনতে পারি ।
৬।
যদি
চন্দ্রে
প্রচণ্ড
বিস্ফোরণ
ঘটে
তবে
তার
শব্দ
পৃথিবীতে
কতক্ষণ
পর
শোনা
যাবে
ব্যাখ্যা
করো?
উত্তরঃ বিস্ফোরণের শব্দ পৃথিবীতে কখনো শোনা যাবে না কারণ শব্দের
উৎস এবং আমাদের কানের মধ্যবর্তী অধিকাংশ স্থানে কোন জড় মাধ্যম নেই।ফলে
শব্দ আমাদের কানে পৌঁছতে পারেনা ।
৭।সমুদ্রের তীরে
বিস্ফোরণ
ঘটলে
এক
কিলোমিটার
দূরে
সমুদ্রের
নিচে
অবস্থানকারী
একজন
ব্যক্তি
একত্রে
সমুদ্রের
উপর
অবস্থানকারী
অপর
ব্যক্তির
চেয়ে
আগে
শব্দ
শুনতে
পায়
কেন?
উত্তরঃ বায়ুর মাধ্যমের চেয়ে তরল
মাধ্যমে বেশি তাই
সমুদ্রের উপরে অবস্থানকারী ব্যক্তি আগে শব্দ শুনতে পায় ।
job exam suggestion about bangla
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের নতুন নিইয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২
৮।
পুকুরের
পানিতে
বৃষ্টি
ফোটা
পড়লে
বাইরে
থেকে
যে
শব্দ
খুব
আস্তে
শোনা
যায়
কিন্তু
পানিতে
ডুব
দিলে
কি
ঐ
শব্দ
জোরে
শোনা
যাবে?
উত্তরঃ শব্দ বায়ু মাধ্যমের চেয়ে তরল মাধ্যমে দ্রুত চলে ।
৯। শীতকালে
গৃষ্ম
কালে
বায়ুতে
বেগ
বেশি
হয়
কি?
উত্তরঃ শীতকালের সেই গৃষ্ম কালে বায়ুর উষ্ণতা বেশি থাকে যার ফলে শীতকালের সেই গ্রীষ্মকালের বায়ুতে বেগ বেশি হয় ।
১০। রাতের
বেলায়
দিনেরবেলার
চেয়ে
শব্দের
বেগ
বেশি
হয়
কেন?
উত্তরঃ রাত্রিকালে সে দিনের বেলার
বায়ুর উষ্ণতা বেশি থাকে যার ফলে রাত্রিকালে সে দিনের বেলায়
শব্দের বেগ বেশি হয়।
১১।
বজ্রপাতের সময় গর্জন
আলোর ঝলক একই সাথে ঘটে কিন্তু শব্দের সাইটে আলোর গতি অনেক বেশি। মেঘ ও পৃথিবীর মধ্যকার
দূরত্ব অতিক্রম করতে আলোর শব্দের চেয়ে বেশি সময় লাগে বলে আলোর ঝলক দেখার বেশ কিছু সময় পরে মেঘের গর্জন শোনা যায় ।
১২। দূরে
কোথাও
ক্রিকেট
খেলা
দেখার
সময়
ব্যাট
ও
বলের
সংঘাত
দেখার
বেশ
কিছু
সময়
পরে
আওয়াজ
শুনতে
পাওয়া
যায়
কেন?
উত্তরঃ সবচাইতে আলোর গতি বেশি তাই।
১৩।ঘর ঘরের ছাদ বাঁকানো
এবং
দেয়াল
নরম
আঁশযুক্ত
পদার্থ
আবৃত দিয়ে থাকে
কেন?
উত্তরঃ আধুনিক নির্মাণকৌশল হল ঘরের ছাদ
এবং মঞ্চের পেছনে দেয়াল অবতলে বাঁকানো থাকে। মঞ্চে উপবিষ্ট বক্তার বক্তব্য পিছনের দেয়ালে এবং ছাদে প্রতিফলিত হয়ে দর্শক-শ্রোতার নিকট পৌঁছায়। হলঘরের বৈশিষ্ট্য তিন দিকের দেয়ালে শব্দও প্রতিফলিত হয়ে মুল শব্দের
সাথে মিশে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে । অসুবিধা এড়াতে
হল ঘরের দেয়ালে নরম আঁশযুক্ত ফ্রেন্ড কাপড় প্রভৃতি দ্বারা আবৃত করা হয় । এটি শব্দ
নরম ভারযুক্ত বস্তু কর্তৃক শোষিত হয় বলে মূল শব্দের সাথে মিশ্রিত হতে পারেন না । পারেনি
ফলে বক্তৃতা ভালো শোনা যায় ।
১৪।
ডপলার
ক্রিয়ার
প্রভাব আলোচনা কর
?
উত্তরঃডপলারের
ক্রিয়া দ্রব্যের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়ে আলোচনা করা হয়
উৎস গতিশীল কিন্তু স্থির
।শত্রুতার দিকে অগ্রসর হলে শব্দ আপাত কম্পাঙ্ক
প্রকৃত কম্পাঙ্কের চেয়ে বেশি হবে । উৎস স্রোতের
দিকে অগ্রসর হলে বা উৎস থেকে
দূরে সরে গেলে শব্দের আপাত কম্পাঙ্ক প্রকৃত কম্পাঙ্কের চেয়ে কম হবে ।
উৎস
অস্থির কিন্তু শ্রোতা গতিশীল
শ্রোতা উৎসের দিকে অগ্রসর হলে শব্দের আপাত কম্পাঙ্ক প্রকৃত কম্পাঙ্কের চেয়ে বেশি হবে ।
শ্রোতা
উৎস থেকে দূরে সরে গেলে শব্দের আপাত কম্পাঙ্ক ও প্রকৃত কম্পাঙ্কের
চেয়ে কম হবে।
উৎস এবং গতিশীল
উৎস ও শ্রোতার মধ্যে
আপেক্ষিক গতি বেগ না থাকলে কম্পাঙ্কের
কোন পরিবর্তন হয় না ।
১৫। ডপলার
ক্রিয়ার
প্রভাব?
উত্তরঃ শব্দের উৎস ও শ্রোতার মধ্যে
আপেক্ষিক গতি বিদ্যমান থাকলেও তার নিকট উৎস হতে নিঃসৃত শব্দের তীক্ষ্ণতা বা কম্পাঙ্কের যে
আপাত পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয় তাকে ডপলার ক্রিয়া বা প্রভাব বলে
।
১৬।রেলওয়ে স্টেশনে
আগমনরত
ইঞ্জিনে
বাঁশি
বাজলে
থাকলে
প্লাটফর্মে
দাঁড়ানো
ব্যক্তির
কাছে
বাশির
কম্পাঙ্ক
কি
মনে
হবে?
উত্তরঃ
আসল কম্পাঙ্কের চেয়ে বেশি হবে ।
১৭। ঝুলন্ত
সেতুর
উপর
দিয়ে
সৈন্যদের
মার্চ
করতে
দেয়া
হয়
না
কেন?
উত্তরঃ প্রত্যেক বস্তুর একটি নিজস্ব কম্পাঙ্ক ও আছে ।
ঝুলন্ত সেতুর একটি নির্দিষ্ট স্বাভাবিক কম্পাঙ্ক ও আছে। মার্স
করে যাওয়ার সময় নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে পা ফেলা হয়
। এতে মার্চ করার একটি কম্পন তৈরি হয় । যদি কোন
ক্রমে মার্চ করার কম্পাঙ্ক ও বস্তুর স্বাভাবিক
কম্পাঙ্ক এর মানের সমান
হয়ে যায় তাহলে ওই সেতুতে পরবশ
কম্পন সৃষ্টি হয় এবং এর বিস্তার বেশি
করে সেতুটি দুলতে থাকে । সেতুটির কম্পন
বিস্তার বেশি হয় সে দুটি বেশি
বিস্তার নিচে ঝুলতে থাকে এবং ভেঙে পড়তে পারে
। এ কারণে ঝুলন্ত
সেতুর উপর দিয়ে সৈন্যদের মার্চ করতে দেয়া হয় না?
১৮।বাদুড় অন্ধকারে
চলাফেরা
করে
কিভাবে?
উত্তরঃ বাদুরেরা চোখে দেখতে পারেনা। বাঁদুড় চলার
পথ ক্রমাগত বিভিন্ন কম্পাঙ্কের শব্দ সৃষ্টি করে শব্দ প্রতিধ্বনি শুনি বাঁদর পথে কোন প্রতিবন্ধকের উপস্থিতি কিংবা খাদ্যবস্তুর অবস্থান নির্ণয় করে ।
১৯।শব্দের তীক্ষ্ণতা
বলতে
কি
বুঝায়?
উত্তরঃ শব্দের যে বৈশিষ্ট্য দ্বারা
কোন সূর চিকন ও কোন সুর
মোটা বোঝায়
তাকে শব্দের তীক্ষ্ণতা বলে ।
২০। দিকের
বিবেচনায় রাশি কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ দিকের
বিবেচনায় বস্তু জগতের সকল রাশিকে দুই ভাগে
ভাগ করা যায় । নিচে রাশি দুইটির নাম দেওয়া হলোঃ
১।স্কেলার
রাশি ২। ভেক্টর রাশি
আমাদের ওয়েব সাইট টি ভিসিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আমরা আমাদের ওয়েব সাইট এ প্রতি নিয়ত বিভিন্ন ধরনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সাজেশন , সাপ্তাহিক চাকুরীর পত্রীকা ইত্যাদি প্রকাশ করে থাকি । আমাদের সাজেশন গুলো বিগত বছরের সকল পদের জন্য সরকারী চাকুরীর রিটেন পরীক্ষার প্রশ্ন অনুযায়ী তৈরী করা হয়েছে । যারা আমাদের কাছ থেকে পিডি এফ আকারে সাজেশন নিতে তারা আমাদের কে মেইল করতে পারেন অথবা Contact Us পেজে আসতে পারেন
Post a Comment